
চিকিৎসকেরা বলেন, স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় রোগজীবাণুর প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি মজবুত থাকে, তা হলে ছোটখাটো অসুখবিসুখ কাবু করতে পারে না। আর এ ব্যাপারে বিশেষ কাজের ভিটামিন সি।
আমলকির রসে মেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। আর হলুদে থাকা কারকিউমিন, অসুখ-বিসুখ দূরে রাখার জন্য যথেষ্ট। তাই দুই উপকরণ মিলিয়ে নিলে কি বাড়তি লাভ হতে পারে?
ভিটামিন ই, সি, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এবং নানা রকম খনিজে ভরপুর আমলকির উপকার অনেক। খাবার হজমে সহায়ক তো বটেই, কোলেস্টেরল, গাঁটের ব্যথা, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও তা উপযোগী হতে পারে। প্যাংক্রিয়াটাইটিসের ঝুঁকিও কমাতে পারে।
আমলকিতে থাকা ভিটামিন সি গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাবৃদ্ধির পাশাপাশি ‘ফ্রি র্যাডিকালস’ থেকে হওয়া ক্ষতি রোধ করে। ফ্রি র্যাডিকালস হল শরীরে থাকা কিছু বিষাক্ত পদার্থ বা অণু, যার পরিমাণে বেড়ে গেলে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হয়। শরীরের অধিকাংশ সমস্যার মূলে থাকে ওই অক্সিডেটিভ স্ট্রেস।
আমলকির যেমন গুণ আছে, হলুদের গুণেরও শেষ নেই। এতে রয়েছে কারকিউমিন নামে এক উপাদান, যা অসংখ্য রোগ ঠেকাতে পারে। হলুদের ব্যবহার ভারতে শুধু মশলা হিসাবে নয়, ওষুধ হিসাবেও। অত্যন্ত কার্যকরী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট কারকিউমিন শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। অ্যাজ়মা, ডায়াবিটিস প্রতিরোধেও হলুদ কার্যকর।
কী ভাবে দুই উপকরণ দিয়ে পানীয় বানাবেন?
আমলা এবং হলুদ— দুই-ই উপকারী। ফলে বর্ষার রোগবালাই দূরে রাখতে দুই উপকরণ মেশালে উপকার যথেষ্ট। অনেকেই সকালে উঠে কাঁচা হলুদ চিবিয়ে খান। আমলকির রস বা আমলকি ফোটানো জলও খান অনেকে। মিশিয়ে নিতে পারেন দুই উপকরণ।
একটি আমলকি বীজ বাদ দিয়ে কুচিয়ে নিন। সঙ্গে আধ ইঞ্চি কাঁচা হলুদ টুকরো করে মিক্সারে দিয়ে দিন। অল্প একটু জল যোগ করে মিক্সারে ঘুরিয়ে নিন। একটু গোলমরিচ এবং মধু মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন।
শুধু শরীর ভাল রাখতেই এই দুই উপাদান সাহায্য করে না, এর গুণে ত্বকও হবে ঝকঝকে এবং দাগহীন। আমলকিতে থাকা ভিটামিন সি, ই, ত্বকের দীপ্তি ফেরাতে সাহায্য করে। ত্বকের অন্যতম উপাদান কোলাজেন বৃদ্ধিতেও আমলকি উপযোগী।
আমলকির রসে মেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। আর হলুদে থাকা কারকিউমিন, অসুখ-বিসুখ দূরে রাখার জন্য যথেষ্ট। তাই দুই উপকরণ মিলিয়ে নিলে কি বাড়তি লাভ হতে পারে?
ভিটামিন ই, সি, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এবং নানা রকম খনিজে ভরপুর আমলকির উপকার অনেক। খাবার হজমে সহায়ক তো বটেই, কোলেস্টেরল, গাঁটের ব্যথা, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও তা উপযোগী হতে পারে। প্যাংক্রিয়াটাইটিসের ঝুঁকিও কমাতে পারে।
আমলকিতে থাকা ভিটামিন সি গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাবৃদ্ধির পাশাপাশি ‘ফ্রি র্যাডিকালস’ থেকে হওয়া ক্ষতি রোধ করে। ফ্রি র্যাডিকালস হল শরীরে থাকা কিছু বিষাক্ত পদার্থ বা অণু, যার পরিমাণে বেড়ে গেলে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হয়। শরীরের অধিকাংশ সমস্যার মূলে থাকে ওই অক্সিডেটিভ স্ট্রেস।
আমলকির যেমন গুণ আছে, হলুদের গুণেরও শেষ নেই। এতে রয়েছে কারকিউমিন নামে এক উপাদান, যা অসংখ্য রোগ ঠেকাতে পারে। হলুদের ব্যবহার ভারতে শুধু মশলা হিসাবে নয়, ওষুধ হিসাবেও। অত্যন্ত কার্যকরী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট কারকিউমিন শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। অ্যাজ়মা, ডায়াবিটিস প্রতিরোধেও হলুদ কার্যকর।
কী ভাবে দুই উপকরণ দিয়ে পানীয় বানাবেন?
আমলা এবং হলুদ— দুই-ই উপকারী। ফলে বর্ষার রোগবালাই দূরে রাখতে দুই উপকরণ মেশালে উপকার যথেষ্ট। অনেকেই সকালে উঠে কাঁচা হলুদ চিবিয়ে খান। আমলকির রস বা আমলকি ফোটানো জলও খান অনেকে। মিশিয়ে নিতে পারেন দুই উপকরণ।
একটি আমলকি বীজ বাদ দিয়ে কুচিয়ে নিন। সঙ্গে আধ ইঞ্চি কাঁচা হলুদ টুকরো করে মিক্সারে দিয়ে দিন। অল্প একটু জল যোগ করে মিক্সারে ঘুরিয়ে নিন। একটু গোলমরিচ এবং মধু মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন।
শুধু শরীর ভাল রাখতেই এই দুই উপাদান সাহায্য করে না, এর গুণে ত্বকও হবে ঝকঝকে এবং দাগহীন। আমলকিতে থাকা ভিটামিন সি, ই, ত্বকের দীপ্তি ফেরাতে সাহায্য করে। ত্বকের অন্যতম উপাদান কোলাজেন বৃদ্ধিতেও আমলকি উপযোগী।