সম্প্রতি দীর্ঘ প্রায় ১১ মাস পর প্রকাশ্যে এসে একটি ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও বার্তায় নির্বাচন বানচালের হুংকার দেন ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার ওপর নিপীড়নের মাস্টারমাইন্ড ও প্রকাশ্যে গুলি চালানোর এই নির্দেশদাতা। তার সেই বক্তব্যটি সোশ্যাল মিডিয়া ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হতে থাকে। যে ভিডিওটি দেখে রীতিমতো হাস্যরসে ফেটে পড়ছেন নেট নাগরিকরা।
ভিডিও বার্তায় কাদের নির্বাচন বানচালে হুংকার দিয়ে বলেন, “আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশে কোনো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হতে পারে না। যারা আজ নির্বাচন করতে চায়, তারাই আদৌ নির্বাচনে অংশ নেবে কি না সেটাই সন্দেহজনক।” তিনি আরও দাবি করেন, “তথাকথিত সংস্কারবাদীরা ‘অশুভ এলায়েন্স’ গড়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে। তাদের ক্যাঙ্গারু কোর্ট বসিয়ে বিচার চলছে এই প্রহসন আমরা গুঁড়িয়ে দেব।”
ফ্যাসিস্ট কাদেরের এমন উস্কানিমূলক বার্তার পর দেশজুড়ে সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। নেটিজেনরাও তার এমন হুংকারে রীতিমতো ট্রল করছেন এই ফ্যাসিস্টকে নিয়ে। হাসিনার সকল পাপের সঙ্গী ওবায়দুল কাদেরের ভিডিওটি শেয়ার করে মাহমুদা মিতু নামের একজন লিখেছেন, ‘কত বড় ভন্ড, নির্লজ্জ-বেহায়া! চোরের মত লেজ গুটিয়ে পালিয়েছে ভারতে। দেশে আসার নেই সাহস, আর সে কি না নির্বাচন বানচাল করবে। চরম হাস্যকর কথা-বার্তা। সাহস থাকলে দেশে এসে তারপর বলুন এসব।’
শামছুর রহমান নামের আরেকজন ভিডিওটি শেয়ার করে ফেইসবুকে লিখেছেন, ‘মুখে বড় বড় চাপাবাজি করাই যায়। চোরের মত লেজ গুটিয়ে ভারতে বসে আছেন কেন? দেশে আসুন! অযথা দেশে থাকা কর্মীদের তাতিয়ে দিয়ে তাদের সর্বনাশ কেন করছেন?’
পপি রহমান নামের আরেকজন ভিডিওটি শেয়ার করে ফেইসবুকে লিখেছেন, ‘২৪ এর যে গণজোয়ার তার জন্য একমাত্র দায়ী এই কাউয়া কাদের। ওর কারণেই প্রাণ হারিয়েছে প্রায় দেড় হাজার মানুষ। আর এখন সে নাটক করছে। নির্লজ্জ বেহায়ার মতো আবার নির্বাচন বানচালের ঘোষণা দিচ্ছে। সাহস থাকলে দেশে আসুন বিচারের মুখোমুখি হোন।’
এই সেই ওবায়দুল কাদের যে ২৪ এর গণআন্দোলনের সময় অস্ত্রধারী ছাত্রলীগকে লেলিয়ে দিয়েছিলো ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে। সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগের এই দুর্দশার জন্য কাউয়া কাদের খ্যাত ওবায়দুল কাদেরকেই দুষেছেন দলটির সাবেক প্রভাবশালী এমপি-মন্ত্রীরা। আর মফস্বলের নেতা-কর্মীরা তো কাদেরকে উপাধি দিয়েছেন ‘কাউয়া কাদের’ বলে। এর ওপর এবার নির্বাচন নিয়ে তার উস্কানিমূলক বক্তব্যে ক্ষেপেছেন দলটির আত্মগোপনে থাকা অনেক নেতা কর্মীসহ, সাধারণ আমপাবলিক ও নেটিজেনরা।
ভিডিও বার্তায় কাদের নির্বাচন বানচালে হুংকার দিয়ে বলেন, “আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশে কোনো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হতে পারে না। যারা আজ নির্বাচন করতে চায়, তারাই আদৌ নির্বাচনে অংশ নেবে কি না সেটাই সন্দেহজনক।” তিনি আরও দাবি করেন, “তথাকথিত সংস্কারবাদীরা ‘অশুভ এলায়েন্স’ গড়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে। তাদের ক্যাঙ্গারু কোর্ট বসিয়ে বিচার চলছে এই প্রহসন আমরা গুঁড়িয়ে দেব।”
ফ্যাসিস্ট কাদেরের এমন উস্কানিমূলক বার্তার পর দেশজুড়ে সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। নেটিজেনরাও তার এমন হুংকারে রীতিমতো ট্রল করছেন এই ফ্যাসিস্টকে নিয়ে। হাসিনার সকল পাপের সঙ্গী ওবায়দুল কাদেরের ভিডিওটি শেয়ার করে মাহমুদা মিতু নামের একজন লিখেছেন, ‘কত বড় ভন্ড, নির্লজ্জ-বেহায়া! চোরের মত লেজ গুটিয়ে পালিয়েছে ভারতে। দেশে আসার নেই সাহস, আর সে কি না নির্বাচন বানচাল করবে। চরম হাস্যকর কথা-বার্তা। সাহস থাকলে দেশে এসে তারপর বলুন এসব।’
শামছুর রহমান নামের আরেকজন ভিডিওটি শেয়ার করে ফেইসবুকে লিখেছেন, ‘মুখে বড় বড় চাপাবাজি করাই যায়। চোরের মত লেজ গুটিয়ে ভারতে বসে আছেন কেন? দেশে আসুন! অযথা দেশে থাকা কর্মীদের তাতিয়ে দিয়ে তাদের সর্বনাশ কেন করছেন?’
পপি রহমান নামের আরেকজন ভিডিওটি শেয়ার করে ফেইসবুকে লিখেছেন, ‘২৪ এর যে গণজোয়ার তার জন্য একমাত্র দায়ী এই কাউয়া কাদের। ওর কারণেই প্রাণ হারিয়েছে প্রায় দেড় হাজার মানুষ। আর এখন সে নাটক করছে। নির্লজ্জ বেহায়ার মতো আবার নির্বাচন বানচালের ঘোষণা দিচ্ছে। সাহস থাকলে দেশে আসুন বিচারের মুখোমুখি হোন।’
এই সেই ওবায়দুল কাদের যে ২৪ এর গণআন্দোলনের সময় অস্ত্রধারী ছাত্রলীগকে লেলিয়ে দিয়েছিলো ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে। সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগের এই দুর্দশার জন্য কাউয়া কাদের খ্যাত ওবায়দুল কাদেরকেই দুষেছেন দলটির সাবেক প্রভাবশালী এমপি-মন্ত্রীরা। আর মফস্বলের নেতা-কর্মীরা তো কাদেরকে উপাধি দিয়েছেন ‘কাউয়া কাদের’ বলে। এর ওপর এবার নির্বাচন নিয়ে তার উস্কানিমূলক বক্তব্যে ক্ষেপেছেন দলটির আত্মগোপনে থাকা অনেক নেতা কর্মীসহ, সাধারণ আমপাবলিক ও নেটিজেনরা।