
সোয়াট নদীর ধারে পিকনিক করতে গিয়েছিল ১৮ জনের একটি দল। অগভীর এবং জল কম থাকায় অনেকেই নদীর মাঝ বরাবর হেঁটে চলে যান। যে দলটি পিকনিক করতে গিয়েছিল, তাঁদের মধ্যে কয়েক জন নদীতে নামেন। ছবি তোলেন। কেউ কেউ আবার নদীর মাঝ বরাবর হেঁটেও চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের সেই আনন্দের মুহূর্ত যে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে তা ঘুণাক্ষরেও আঁচ করতে পারেননি। আর তার জেরেই বড় দুর্ঘটনার শিকার হতে হল।
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে সোয়াট নদী। সেই নদীর ধারে ১৮ জনের দলটি পিকনিক করছিলেন। তাঁদের মধ্যে কয়েক জন নদীর মাঝে থাকা উঁচু পাথরে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছিলেন। আচমকাই নদীর জল বাড়তে শুরু করে। তখনও তাঁরা বুঝতে পারেননি যে মুহূর্তের মধ্যে সেই জল খরস্রোতে পরিণত হয়ে যাবে। জল বাড়তে থাকার সঙ্গে সঙ্গে স্রোতও বাড়তে থাকে। ফলে নদীর মাঝে ওই পাথরে আটকে পড়েন ন’জন।
পানি ক্রমশ বাড়তে থাকে। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন পাথরের উপরে দাঁড়িয়ে থাকা ন’জন। জলের ধারায় দ্রুত পাথরটিও ডুবতে শুরু করে। টাল সামলাতে না পেরে ন’জনই জলের তোড়ে ভেসে যান। ওই দলে শিশু এবং মহিলাও ছিল।
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে সোয়াট নদী। সেই নদীর ধারে ১৮ জনের দলটি পিকনিক করছিলেন। তাঁদের মধ্যে কয়েক জন নদীর মাঝে থাকা উঁচু পাথরে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছিলেন। আচমকাই নদীর জল বাড়তে শুরু করে। তখনও তাঁরা বুঝতে পারেননি যে মুহূর্তের মধ্যে সেই জল খরস্রোতে পরিণত হয়ে যাবে। জল বাড়তে থাকার সঙ্গে সঙ্গে স্রোতও বাড়তে থাকে। ফলে নদীর মাঝে ওই পাথরে আটকে পড়েন ন’জন।
পানি ক্রমশ বাড়তে থাকে। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন পাথরের উপরে দাঁড়িয়ে থাকা ন’জন। জলের ধারায় দ্রুত পাথরটিও ডুবতে শুরু করে। টাল সামলাতে না পেরে ন’জনই জলের তোড়ে ভেসে যান। ওই দলে শিশু এবং মহিলাও ছিল।