
ইরানের সঙ্গে সংঘাতের মধ্যেই গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছে ইজরায়েল। গাজায় খাবারের লাইনে দাঁড়ানো অভুক্ত মানুষদের উপরও বোমাবর্ষণ করেছে ইজরায়েলি সেনা।
মঙ্গলবার ভোর থেকে পর পর ইজরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে খাবার বা ত্রাণ নিতে গিয়েই প্রাণ হারিয়েছেন ২০ জনের বেশি! ইজরায়েলি এই হামলার নিন্দা করেছে রাষ্ট্রপুঞ্জ। তবে প্রায় প্রতি দিনই ইজরায়েলি হানায় অভুক্ত প্যালেস্টাইনিদের মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে।
গাজায় ত্রাণ বণ্টন করছে আমেরিকা এবং ইজরায়েল-সমর্থিত ‘গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন’ (জিএইচএফ)। তবে তাঁদের ত্রাণ বণ্টন নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে প্রথম থেকেই। জিএইচএফ পরিচালিত বিতরণ কেন্দ্রগুলিতে বার বারই বিশৃঙ্খলতার অভিযোগ উঠেছে। পরিবারের জন্য ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে প্রাণ হারানো প্যালেস্টাইনিদের সংখ্যা নেহাত কম নয়। অভিযোগ, ভিড় নিয়ন্ত্রণের নামে গুলি চালিয়েছে ইজ়রায়েল সেনা। সেই গুলিতেও মৃত্যু হয়েছে অনেকের।
রাষ্ট্রপুঞ্জের অভিযোগ, আমেরিকা এবং ইজরায়েল সাহায্যের নামে জিএইচএফ-এর বিতরণ কেন্দ্রে মৃত্যুর ফাঁদ পাতছে। গত ২৭ মে থেকে জিএইচএফ গাজায় ত্রাণশিবির শুরু করেছে। তার পর থেকেই বার বার প্রশ্নের মুখে পড়েছে, তাঁদের ব্যবস্থাপনা। সংবাদমাধ্যম ‘আল জাজিরা’ গাজার স্বাস্থ্য প্রশাসনকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, ২৭ মে থেকে এখনও পর্যন্ত ত্রাণ নিতে গিয়ে গাজায় ৪০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্য হয়েছে। আহতের সংখ্যা প্রায় হাজার। মূলত গাজার রাফায় জিএইচএফ-এর ত্রাণশিবিরে ইজরায়েলি সেনার হামলার খবর মিলেছে।
ইজরায়েলের ‘অবরোধের’ কারণে গাজায় ত্রাণ এবং মানবিক সাহায্য প্রায় বন্ধই হয়ে গিয়েছিল। তবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আপত্তিতে ইজরায়েল সুর নরম করে। গাজায় ত্রাণ বা মানবিক সাহায্য প্রবেশ শিথিল করে ইজরায়েল সরকার। কিন্তু এখন যে পরিমাণ ত্রাণ যাচ্ছে, গাজাবাসীর জন্য তা যথেষ্ট নয়। গাজায় খাদ্য সঙ্কট চরমে। প্রতি দিন দু’বেলা দু’মুঠো খাবার জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে গাজাবাসীকে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশছোঁয়া। সেই সব জিনিস কেনার জন্য পকেটের জোর নেই বেশিরভাগ গাজাবাসীরই। রোজগারপাতির সুযোগ নেই বললেই চলে। এই অবস্থায় খাবার জোগাড় করতে ত্রাণশিবিরই ভরসা অনেকের কাছে।
গাজায় হামলা চালানোর বিষয়ে ইরানের সঙ্গে ইজরায়েলের সংঘাত নতুন নয়। তবে গত কয়েক দিনে দুই দেশের মধ্যে সংঘাত চরমে উঠেছে। গত ১২ দিন ধরে যুদ্ধ চলছে দুই দেশের মধ্যে। সেই যুদ্ধে সরাসরি যোগ দিয়েছে আমেরিকাও। মঙ্গলবারও ইরান এবং ইজরায়েলের মধ্যে হামলা, পাল্টা হামলা চলছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে গাজাতেও হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েল।
মঙ্গলবার ভোর থেকে পর পর ইজরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে খাবার বা ত্রাণ নিতে গিয়েই প্রাণ হারিয়েছেন ২০ জনের বেশি! ইজরায়েলি এই হামলার নিন্দা করেছে রাষ্ট্রপুঞ্জ। তবে প্রায় প্রতি দিনই ইজরায়েলি হানায় অভুক্ত প্যালেস্টাইনিদের মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে।
গাজায় ত্রাণ বণ্টন করছে আমেরিকা এবং ইজরায়েল-সমর্থিত ‘গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন’ (জিএইচএফ)। তবে তাঁদের ত্রাণ বণ্টন নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে প্রথম থেকেই। জিএইচএফ পরিচালিত বিতরণ কেন্দ্রগুলিতে বার বারই বিশৃঙ্খলতার অভিযোগ উঠেছে। পরিবারের জন্য ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে প্রাণ হারানো প্যালেস্টাইনিদের সংখ্যা নেহাত কম নয়। অভিযোগ, ভিড় নিয়ন্ত্রণের নামে গুলি চালিয়েছে ইজ়রায়েল সেনা। সেই গুলিতেও মৃত্যু হয়েছে অনেকের।
রাষ্ট্রপুঞ্জের অভিযোগ, আমেরিকা এবং ইজরায়েল সাহায্যের নামে জিএইচএফ-এর বিতরণ কেন্দ্রে মৃত্যুর ফাঁদ পাতছে। গত ২৭ মে থেকে জিএইচএফ গাজায় ত্রাণশিবির শুরু করেছে। তার পর থেকেই বার বার প্রশ্নের মুখে পড়েছে, তাঁদের ব্যবস্থাপনা। সংবাদমাধ্যম ‘আল জাজিরা’ গাজার স্বাস্থ্য প্রশাসনকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, ২৭ মে থেকে এখনও পর্যন্ত ত্রাণ নিতে গিয়ে গাজায় ৪০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্য হয়েছে। আহতের সংখ্যা প্রায় হাজার। মূলত গাজার রাফায় জিএইচএফ-এর ত্রাণশিবিরে ইজরায়েলি সেনার হামলার খবর মিলেছে।
ইজরায়েলের ‘অবরোধের’ কারণে গাজায় ত্রাণ এবং মানবিক সাহায্য প্রায় বন্ধই হয়ে গিয়েছিল। তবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আপত্তিতে ইজরায়েল সুর নরম করে। গাজায় ত্রাণ বা মানবিক সাহায্য প্রবেশ শিথিল করে ইজরায়েল সরকার। কিন্তু এখন যে পরিমাণ ত্রাণ যাচ্ছে, গাজাবাসীর জন্য তা যথেষ্ট নয়। গাজায় খাদ্য সঙ্কট চরমে। প্রতি দিন দু’বেলা দু’মুঠো খাবার জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে গাজাবাসীকে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশছোঁয়া। সেই সব জিনিস কেনার জন্য পকেটের জোর নেই বেশিরভাগ গাজাবাসীরই। রোজগারপাতির সুযোগ নেই বললেই চলে। এই অবস্থায় খাবার জোগাড় করতে ত্রাণশিবিরই ভরসা অনেকের কাছে।
গাজায় হামলা চালানোর বিষয়ে ইরানের সঙ্গে ইজরায়েলের সংঘাত নতুন নয়। তবে গত কয়েক দিনে দুই দেশের মধ্যে সংঘাত চরমে উঠেছে। গত ১২ দিন ধরে যুদ্ধ চলছে দুই দেশের মধ্যে। সেই যুদ্ধে সরাসরি যোগ দিয়েছে আমেরিকাও। মঙ্গলবারও ইরান এবং ইজরায়েলের মধ্যে হামলা, পাল্টা হামলা চলছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে গাজাতেও হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েল।