
বুধবার ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ইরানের ওপর সম্ভাব্য সামরিক হামলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরিস্থিতির বিষয়ে অবগত ব্যক্তিদের উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের ওপর হামলার বিষয়ে আলোচনা চলতে থাকলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। কিছু সূত্র আবার সপ্তাহান্তে সম্ভাব্য হামলার কথা উল্লেখ করেছে।
এদিকে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের খবরে বলা হয়, চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে ট্রাম্প ইরানকে লক্ষ্য করে একটি সামরিক হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছিলেন। তবে তেহরান তাঁর দাবি পূরণে শেষ পর্যন্ত পদক্ষেপ করবে কিনা তা বিবেচনা করতে হামলার চূড়ান্ত অনুমোদন আটকে দেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার ট্রাম্প একটি হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন করলেও চূড়ান্ত অনুমোদন স্থগিত রেখেছেন। তিনি এই আশায় এই হামলা আপাতত স্থগিত রেখেছেন যে, ইরান তাঁর শর্তে রাজি হতে পারে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুই পশ্চিমা কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে রয়টার্স জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদক্ষেপ নিতে পারে। এরই মাঝে ট্রাম্প বুধবার বলেন, তিনি হোয়াইট হাউসের সিচুয়েশন রুমে তাঁর উপদেষ্টাদের সঙ্গে আবারও দেখা করার পরিকল্পনা করছেন। যুক্তরাষ্ট্র সংঘাতে যোগ দিলে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ আলি খামেনি।
এদিকে গতকাল সাংবাদিকদের প্রশ্নে ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ প্রসঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, 'আমি এটা (হামলা) করতেও পারি, আবার নাও করতে পারি। কেউ জানে না আমি কী করতে চলেছি। আমি আপনাকে বলতে পারি যে ইরানের অনেক সমস্যায় রয়েছে এবং তারা আলোচনা করতে চায়। কিন্তু আমার তাহলে প্রশ্ন, দুই সপ্তাহ আগে তারা কেন আমার সঙ্গে আলোচনায় বসল না?'
ট্রাম্প আরও বলেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ত্যাগ করার জন্য খুব একটা দেরি হয়নি এবং আগামী সপ্তাহ 'খুবই বড়' হতে যাচ্ছে। ট্রাম্প বলেন, 'ইরান ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। তারা আত্মসমর্পণ না করলে তাদের জন্য শুভকামনা রইল।' এর আগে খামেনি আমেরিকার উদ্দেশে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, ইসলামিক প্রজাতন্ত্রকে লক্ষ্য করে যুক্তরাষ্ট্র যে কোনও হামলা করলে তা আমেরিকার জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বয়ে আনবে।
এদিকে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের খবরে বলা হয়, চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে ট্রাম্প ইরানকে লক্ষ্য করে একটি সামরিক হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছিলেন। তবে তেহরান তাঁর দাবি পূরণে শেষ পর্যন্ত পদক্ষেপ করবে কিনা তা বিবেচনা করতে হামলার চূড়ান্ত অনুমোদন আটকে দেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার ট্রাম্প একটি হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন করলেও চূড়ান্ত অনুমোদন স্থগিত রেখেছেন। তিনি এই আশায় এই হামলা আপাতত স্থগিত রেখেছেন যে, ইরান তাঁর শর্তে রাজি হতে পারে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুই পশ্চিমা কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে রয়টার্স জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদক্ষেপ নিতে পারে। এরই মাঝে ট্রাম্প বুধবার বলেন, তিনি হোয়াইট হাউসের সিচুয়েশন রুমে তাঁর উপদেষ্টাদের সঙ্গে আবারও দেখা করার পরিকল্পনা করছেন। যুক্তরাষ্ট্র সংঘাতে যোগ দিলে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ আলি খামেনি।
এদিকে গতকাল সাংবাদিকদের প্রশ্নে ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ প্রসঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, 'আমি এটা (হামলা) করতেও পারি, আবার নাও করতে পারি। কেউ জানে না আমি কী করতে চলেছি। আমি আপনাকে বলতে পারি যে ইরানের অনেক সমস্যায় রয়েছে এবং তারা আলোচনা করতে চায়। কিন্তু আমার তাহলে প্রশ্ন, দুই সপ্তাহ আগে তারা কেন আমার সঙ্গে আলোচনায় বসল না?'
ট্রাম্প আরও বলেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ত্যাগ করার জন্য খুব একটা দেরি হয়নি এবং আগামী সপ্তাহ 'খুবই বড়' হতে যাচ্ছে। ট্রাম্প বলেন, 'ইরান ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। তারা আত্মসমর্পণ না করলে তাদের জন্য শুভকামনা রইল।' এর আগে খামেনি আমেরিকার উদ্দেশে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, ইসলামিক প্রজাতন্ত্রকে লক্ষ্য করে যুক্তরাষ্ট্র যে কোনও হামলা করলে তা আমেরিকার জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বয়ে আনবে।