রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে এক প্রতিবন্ধীর স্ত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে হবি শেখ (৪৫) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি গোয়ালন্দ উজানচর ইউনিয়ন জাকের পার্টির সভাপতি ও দক্ষিণ উজানচর এলাকার মৃত মোশারফ হোসেনের ছেলে।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী নারী একজন বুদ্ধি ও শারীরিক প্রতিবন্ধী স্বামীর সাথে বসবাস করেন। সেই সুযোগে প্রতিবেশী ও আত্মীয় হবি শেখ দীর্ঘদিন ধরে তাকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। বিষয়টি জানার পরেও পরিবার মান-সম্মানের ভয়ে বিষয়টি চেপে যান।
ঘটনার দিন গত ২৮ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টার দিকে হবি শেখ ওই নারীর স্বামীকে খোঁজার অজুহাতে তাদের বাড়িতে যান। স্বামী না থাকায় একাকী অবস্থানকারী নারীর ঘরে ঢুকে তাকে জড়িয়ে ধরেন এবং শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন। ওই নারীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে হবি শেখ দ্রুত পালিয়ে যান।
পরে ওই নারী বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে মামলা দায়ের করেন।
গোয়ালন্দঘাট থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) উত্তম কুমার ঘোষ বলেন, ’মামলার পরোয়ানামূলে হবি শেখকে গত ১০ জুন দিবাগত রাতে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে ১১ জুন রাজবাড়ী আদালতে প্রেরণ করা হয়।
গোয়ালন্দ উপজেলা জাকের পার্টির সভাপতি মোঃ নুরুল ইসলাম মোল্লা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ব্যক্তির দায় সংগঠন নিবে না। পরবর্তী মিটিংয়ে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী নারী একজন বুদ্ধি ও শারীরিক প্রতিবন্ধী স্বামীর সাথে বসবাস করেন। সেই সুযোগে প্রতিবেশী ও আত্মীয় হবি শেখ দীর্ঘদিন ধরে তাকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। বিষয়টি জানার পরেও পরিবার মান-সম্মানের ভয়ে বিষয়টি চেপে যান।
ঘটনার দিন গত ২৮ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টার দিকে হবি শেখ ওই নারীর স্বামীকে খোঁজার অজুহাতে তাদের বাড়িতে যান। স্বামী না থাকায় একাকী অবস্থানকারী নারীর ঘরে ঢুকে তাকে জড়িয়ে ধরেন এবং শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন। ওই নারীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে হবি শেখ দ্রুত পালিয়ে যান।
পরে ওই নারী বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে মামলা দায়ের করেন।
গোয়ালন্দঘাট থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) উত্তম কুমার ঘোষ বলেন, ’মামলার পরোয়ানামূলে হবি শেখকে গত ১০ জুন দিবাগত রাতে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে ১১ জুন রাজবাড়ী আদালতে প্রেরণ করা হয়।
গোয়ালন্দ উপজেলা জাকের পার্টির সভাপতি মোঃ নুরুল ইসলাম মোল্লা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ব্যক্তির দায় সংগঠন নিবে না। পরবর্তী মিটিংয়ে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।