
রাজশাহীর বাঘায় সৎ ভাইকে কুপিয়ে হত্যার প্রধান আসামী কামালকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (৯ জুন) দিনগত রাত সোয়া ১২টায় গোদাগাড়ী থানাধীন পলাশবাড়ী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মোঃ কামাল হোসেন(৫০), সে রাজশাহীর বাঘা থানার আরিফপুর গ্রামের মৃত নূর মোহাম্মদের (দুখু মন্ডল) ছেলে।
মঙ্গলবার বিকালে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, নিহত ছাদেক আলী (৪৫) ও আসামী কামাল সম্পর্কে সৎ ভাই। পারিবারিক ভাবে বিভিন্ন বিষয়ে তাদের সম্পর্কের টানাপোড়েন ছিল।
ছাদেক পেশায় একজন ছাগল ব্যবসায়ী ছিলেন। গত (১৩ মে), বিকাল ৩টায় ছাদেক ব্যবসার কাজে চন্ডীপুর বাজারের উদ্দেশ্যে বের হয়। পরে তার বাড়িতে আসতে দেরি হলে মোবাইলে আসামী কামালের বাড়িতে আছে বলে তার স্ত্রী কে জানায়।
পরের দিন (১৪ মে) দিনগত রাত দেড়টায় ছাদেকের লাশ বাঘার বাজুবাঘা ইউনিয়নের একটি আম বাগানে পাওয়া যায়।
গ্রামের লোকজন সূত্রে জানা যায় ১৩ মে দিনগত রাত সাড়ে ১০টা হতে পৌনে ১২টার মধ্যবর্তী সময়ে আসামী কামাল পারিবারিক বিরোধের জের ধরে ছাদেককে (৩৯) পরিকল্পিতভাবে কুপিয়ে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে বাঘা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর আসামীকে গ্রেফতারে র্যাব ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং আসামীকে গ্রেফতারের জন্য গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করে।
এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার গোপন তথ্যের ভিত্তিতে রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানাধীন পলাশবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ছাদেক হত্যা মামলার একমাত্র আসামী কামালকে গ্রেফতার করে র্যাব।
এ ব্যপারে গ্রেফতার ছাদেকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে মঙ্গলবার সকালে তাকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে বাঘা থানা পুলিশ।
সোমবার (৯ জুন) দিনগত রাত সোয়া ১২টায় গোদাগাড়ী থানাধীন পলাশবাড়ী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মোঃ কামাল হোসেন(৫০), সে রাজশাহীর বাঘা থানার আরিফপুর গ্রামের মৃত নূর মোহাম্মদের (দুখু মন্ডল) ছেলে।
মঙ্গলবার বিকালে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, নিহত ছাদেক আলী (৪৫) ও আসামী কামাল সম্পর্কে সৎ ভাই। পারিবারিক ভাবে বিভিন্ন বিষয়ে তাদের সম্পর্কের টানাপোড়েন ছিল।
ছাদেক পেশায় একজন ছাগল ব্যবসায়ী ছিলেন। গত (১৩ মে), বিকাল ৩টায় ছাদেক ব্যবসার কাজে চন্ডীপুর বাজারের উদ্দেশ্যে বের হয়। পরে তার বাড়িতে আসতে দেরি হলে মোবাইলে আসামী কামালের বাড়িতে আছে বলে তার স্ত্রী কে জানায়।
পরের দিন (১৪ মে) দিনগত রাত দেড়টায় ছাদেকের লাশ বাঘার বাজুবাঘা ইউনিয়নের একটি আম বাগানে পাওয়া যায়।
গ্রামের লোকজন সূত্রে জানা যায় ১৩ মে দিনগত রাত সাড়ে ১০টা হতে পৌনে ১২টার মধ্যবর্তী সময়ে আসামী কামাল পারিবারিক বিরোধের জের ধরে ছাদেককে (৩৯) পরিকল্পিতভাবে কুপিয়ে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে বাঘা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর আসামীকে গ্রেফতারে র্যাব ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং আসামীকে গ্রেফতারের জন্য গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করে।
এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার গোপন তথ্যের ভিত্তিতে রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানাধীন পলাশবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ছাদেক হত্যা মামলার একমাত্র আসামী কামালকে গ্রেফতার করে র্যাব।
এ ব্যপারে গ্রেফতার ছাদেকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে মঙ্গলবার সকালে তাকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে বাঘা থানা পুলিশ।